আগের বছরের চেয়ে আয় বেড়েছে, সেই সঙ্গে বেড়েছে ঘোষিত লভ্যাংশের হারও।
কিন্তু এই ঘোষণার পরও গতকাল সোমবার তালিকাভুক্ত কোম্পানি লংকাবাংলা
ফিন্যান্সের দাম কমেছে।
গত রোববার কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা শেষে ২০১৩ সালের সমাপ্ত আর্থিক বছরের জন্য নগদ ও বোনাস মিলিয়ে মোট ২০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়। গতকাল এ ঘোষণা দুই স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের কোম্পানি লংকাবাংলা ফিন্যান্স ১৫ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। সেই সঙ্গে বছর শেষে এটির শেয়ারপ্রতি আয় বা ইপিএস দেখানো হয়েছে চার টাকা ৫৮ পয়সা। ২০১২ সালে কোম্পানিটি ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল। ওই বছর কোম্পানিটির ইপিএস ছিল এক টাকা ৭৭ পয়সা। সেই হিসাবে ২০১৩ সালের আর্থিক বছর শেষে কোম্পানিটির আয় ও লভ্যাংশ—উভয়ই বেড়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল লেনদেন শেষে লংকাবাংলার প্রতিটি শেয়ারের দাম ৯০ পয়সা বা ১ দশমিক ২৭ শতাংশ কমে নেমে এসেছে ৬৯ টাকা ৫০ পয়সায়। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) এদিন কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম এক টাকা ২০ পয়সা কমেছে। যদিও এদিন প্রাতিষ্ঠানিক বা করপোরেট ঘোষণার কারণে কোম্পানিটির শেয়ারের দামের ওপর কোনো ধরনের মূল্যস্তর (সার্কিট ব্রেকার) আরোপিত ছিল না।
লভ্যাংশের পাশাপাশি কোম্পানিটি নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন সাপেক্ষে ৩০০ কোটি টাকার বন্ড ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছে। চলতি আর্থিক চাহিদা পূরণে কোম্পানিটি অরূপান্তরযোগ্য জিরো কুপন বন্ড ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) অনুমোদন সাপেক্ষে এই বন্ড ছাড়তে পারবে প্রতিষ্ঠানটি।
লংকাবাংলার শেয়ারের দামের মতো গতকালও দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে মূল্যসূচক কমেছে। আর ঢাকার বাজারে লেনদেন কমলেও চট্টগ্রামে কিছুটা বেড়েছে।
ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স এদিন প্রায় ৩০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে চার হাজার ৬৮৪ পয়েন্টে। এনিয়ে টানা ছয় কার্যদিবস ডিএসইতে মূল্যসূচক কমল। সেই সঙ্গে লেনদেন নেমে এসেছে সাড়ে তিন শ কোটি টাকার নিচে। গতকাল দিন শেষে ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩৪৪ কোটি টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে ৪৬ কোটি টাকা কম।
এদিকে ডিএসইর নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান ছিদ্দিকুর রহমান মিয়া গতকাল প্রথমবারের মতো ডিএসই কার্যালয়ে গেছেন। এ সময় তিনি ডিএসইর ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেন। ডিএসইতে অবস্থানকালে নবনির্বাচিত চেয়ারম্যানের সঙ্গে একাধিক শেয়ারধারী পরিচালক সাক্ষাৎ করেন।
গত রোববার কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা শেষে ২০১৩ সালের সমাপ্ত আর্থিক বছরের জন্য নগদ ও বোনাস মিলিয়ে মোট ২০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়। গতকাল এ ঘোষণা দুই স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের কোম্পানি লংকাবাংলা ফিন্যান্স ১৫ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। সেই সঙ্গে বছর শেষে এটির শেয়ারপ্রতি আয় বা ইপিএস দেখানো হয়েছে চার টাকা ৫৮ পয়সা। ২০১২ সালে কোম্পানিটি ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল। ওই বছর কোম্পানিটির ইপিএস ছিল এক টাকা ৭৭ পয়সা। সেই হিসাবে ২০১৩ সালের আর্থিক বছর শেষে কোম্পানিটির আয় ও লভ্যাংশ—উভয়ই বেড়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল লেনদেন শেষে লংকাবাংলার প্রতিটি শেয়ারের দাম ৯০ পয়সা বা ১ দশমিক ২৭ শতাংশ কমে নেমে এসেছে ৬৯ টাকা ৫০ পয়সায়। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) এদিন কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম এক টাকা ২০ পয়সা কমেছে। যদিও এদিন প্রাতিষ্ঠানিক বা করপোরেট ঘোষণার কারণে কোম্পানিটির শেয়ারের দামের ওপর কোনো ধরনের মূল্যস্তর (সার্কিট ব্রেকার) আরোপিত ছিল না।
লভ্যাংশের পাশাপাশি কোম্পানিটি নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন সাপেক্ষে ৩০০ কোটি টাকার বন্ড ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছে। চলতি আর্থিক চাহিদা পূরণে কোম্পানিটি অরূপান্তরযোগ্য জিরো কুপন বন্ড ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) অনুমোদন সাপেক্ষে এই বন্ড ছাড়তে পারবে প্রতিষ্ঠানটি।
লংকাবাংলার শেয়ারের দামের মতো গতকালও দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে মূল্যসূচক কমেছে। আর ঢাকার বাজারে লেনদেন কমলেও চট্টগ্রামে কিছুটা বেড়েছে।
ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স এদিন প্রায় ৩০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে চার হাজার ৬৮৪ পয়েন্টে। এনিয়ে টানা ছয় কার্যদিবস ডিএসইতে মূল্যসূচক কমল। সেই সঙ্গে লেনদেন নেমে এসেছে সাড়ে তিন শ কোটি টাকার নিচে। গতকাল দিন শেষে ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩৪৪ কোটি টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে ৪৬ কোটি টাকা কম।
এদিকে ডিএসইর নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান ছিদ্দিকুর রহমান মিয়া গতকাল প্রথমবারের মতো ডিএসই কার্যালয়ে গেছেন। এ সময় তিনি ডিএসইর ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেন। ডিএসইতে অবস্থানকালে নবনির্বাচিত চেয়ারম্যানের সঙ্গে একাধিক শেয়ারধারী পরিচালক সাক্ষাৎ করেন।
0 comments:
Post a Comment